প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধাদি ও সেবা প্রদান |
|
মহিলাদের জন্য হোষ্টলে র্কমসূচি
মহিলাদের র্অথনতৈকি র্কমকান্ডে সম্পৃক্তকরণরে সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে স্বল্পমূল্যে র্কমজীবী মহিলাদের নিরাপদ আবাসন সুবিধা প্রদানের নিমিত্তে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর সারাদেশে ০৭টি র্কমজীবী মহিলা হোষ্টলে পরিচালনা করে আসছে ঢাকা শহরস্থ রাজস্বখাত ভূক্ত ০৩টি (নীলক্ষতে, মিরপুর, খিলগাঁও) এবং স্ব-র্অথায়নে বিভাগীয় শহর খুলনা, যশোর, রাজশাহী ও চট্রগ্রামে ০১টি করে হোষ্টলেরে মাধ্যমে র্কমজীবী নারীদের নিরাপদ আবাসন সেবা প্রদান করা হচ্ছ।
|
শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্রª |
নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর কর্মজীবী মায়েদের শিশুদের জন্য দিবাযত্ন কর্মসুচী প্রকল্প ভূমিকাঃ বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ। এ দেশের সংবিধানে সর্বক্ষেত্রে নারী ও পুরুষের সমান অধিকারের কথা উলেখ থাকলেও আর্থ-সামাজিক নানাবিধ কারণে নারী ও মেয়ে শিশুরা নানারকম বৈষম্যের শিকার হচ্ছে। এই বৈষম্যমুলক আচরণের মলে রয়েছে তার অর্থনৈতিক নির্ভরশীলতা। নারী পুরম্নষের তুলনায় অধিক পরিমানে কাজ করলেও তার কাজের অর্থনৈতিক মল্যায়ন না থাকায় এবং পরিবারে তথা রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক উন্নয়নে পুরুষের সমান অংশগ্রহণ করতে না পারায় তাকে সর্বদাই অন্যের উপর নির্ভরশীল থেকে নিগৃহীত হতে হয়। এই অবস্থা থেকে মুক্তির একটি মাত্র পথ নারীর অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ। কিন্তু একজন মা তার ছোট শিশুকে কোন নিরাপদ আশ্রয়ে রাখার নিশ্চয়তা না পেলে সন্তাকে রেখে কাজের জন্য ঘরের বাইরে যেতে পারে না। কর্মজীবী মায়েদের সন্তাকে এই দিবাকালীন সেবা প্রদানের লক্ষ্যেই মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়াধীন মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর কর্তৃক শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে যাতে মহিলারা স্ব-স্ব কর্মস্থলে নিশ্চিন্তে কাজ করে নিজের তথা দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারেন। |
নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর কর্মজীবী মায়েদের শিশুদের জন্য দিবাযত্ন কর্মসুচী প্রকল্পঃ নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর কর্মজীবী মায়েদের শিশুদের জন্য দিবাযত্ন কর্মসুচী প্রকল্পটি ১ জুলাই ২০০৯ হতে ৩০ জুন ২০১৪ মেয়াদে ও জন্য ০১-১০-২০০৯ তারিখে প্রশাসনিক অনুমোদন লাভ করে। এ প্রকল্পের অধীনে ঢাকা শহরে ৭টি নিম্নবিত্তদের জন্য এবং ৪টি মধ্যবিত্তদের জন্য মোট ১১টি ডে-কেয়ার সেন্টার রয়েছে। সেন্টার সমহ হচ্ছেঃ ৭টি নিম্নবিত্তঃ বাড্ডা, আদাবর, ডেমরা, গাবতলী, মিরপুর-১০, জিগাতলা ও সাভার এবং ৪টি মধ্যবিত্তঃ রাজারবাগ, উত্তরা, নাখালপাড়া (মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সংলগ্ন) ও প্লানিং কমিশন চত্বর,শের-ই-বাংলানগর। এই প্রকল্পের প্রতিটি কেন্দ্রের মাধ্যমে ৫০ জন শিশুকে দিবাকালীন নিরাপদ সেবা প্রদান করা হয়ে থাকে। মধ্যবিত্ত ডে-কেয়ার সেন্টার হতে প্রতি শিশু ভর্তি বাবদ এককালীন ২৫০/- টাকা এবং মাসিক চাঁদা/ফি ৩০০/- টাকা গ্রহণ করা হয় এবং নিম্নবিত্ত ডে-কেয়ার সেন্টার হতে প্রতি শিশুর মাসিক চাঁদা/ফি ৫০/- টাকা গ্রহণ করা হয়। সংশিষ্ট ডে-কেয়ার অফিসারগণ এই চাঁদা/ফি ট্রেজারী চালানের মাধ্যমে সরকারী কোষাগারে জমা দিয়ে থাকেন। |
প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য: কর্মজীবী মায়েদের ছোট সন্তানদের (৬ মাস থেকে ৬ বছর বয়স) সেন্টার থেকে সকাল ৮:৩০ টা থেকে বিকেল ৫:৩০ টা পর্যন্ত নিরাপদ দিবাকালীন সেবা প্রদান করা। সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্যাবলী: ক) কর্মজীবী মায়েদের ছোট সমত্মানদের দিবাকালীন সেবা প্রদানের মাধ্যমে মায়েদের স্ব-স্ব কর্মস্থলে নিশ্চিমেত্ম কাজ করার সুযোগ দান। খ) শিশুদের যথাযথ শারীরিক এবং মানসিক বিকাশের জন্য সুষম খাবার প্রদান, ইপিআই প্রতিষেধকসহ প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা, প্রাক-স্কুল শিক্ষা প্রদান এবং ইনডোর খেলাধুলা ও চিত্তবিনোদনের ব্যবস্থা করা। |
রাজস্ব বাজেটের আওতাধীন শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্রঃ নিম্নবিত্ত শ্রেণীর কর্মজীবী/শ্রমজীবী মহিলাদের শিশুদের জন্য দিবাযত্ন কেন্দ্র: রাজস্ব বাজেটের আওতায় ঢাকা শহরে ৭টি ও ঢাকার বাইরে পুরাতন ৫টি বিভাগীয় শহরে ৫টি সহ মোট ১২টি ডে-কেয়ার সেন্টার নিম্নবিত্ত শ্রেণীর কর্মজীবী/শ্রমজীবী মহিলাদের শিশুদের জন্য পরিচালিত হচ্ছে। ঢাকার ৭টি কেন্দ্রের অবস্থান হচ্ছেঃ কল্যাণপুর, মোহাম্মদপুর, আজিমপুর, মগবাজার, রামপুরা, যাত্রাবাড়ী, (খিলগাঁও) ও ফরিদাবাদ। ডে-কেয়ার সেন্টার হতে প্রতি শিশুর মাসিক চঁাদা/ফি বাবদ ৩০/- টাকা করে গ্রহণ করা হয় যা সংশিষ্ট ডে-কেয়ার অফিসারগণ ট্রেজারী চালানের মাধ্যমে সরকারী কোষাগারে জমা দিয়ে থাকেন। ঢাকা শহরে প্রতি সেন্টারে ৮০ জন করে এবং ঢাকার বাইরে ৫টি বিভাগীয় শহরের প্রতি সেন্টারে ৬০ জন করে শিশুকে সেবা প্রদান করার ব্যবস্থা রয়েছে। |
মধ্যবিত্ত শ্রেণীর কর্মজীবী মহিলাদের শিশুদের জন্যডে-কেয়ার সেন্টার: রাজস্ব বাজেটের আওতায় ঢাকা শহরে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর কর্মজীবী মহিলাদের শিশুদের জন্য ৬টি ডে-কেয়ার সেন্টার মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের আওতায় পরিচালিত হচ্ছে। সেন্টার সমূহ হচ্ছেঃ বাংলাদেশ সচিবালয়, এজিবি অফিস, আজিমপুর, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর, খিলগাঁও ও মিরপুর। মধ্যবিত্ত শ্রেণীর কর্মজীবী মায়েদের শিশুদের জন্য ডে-কেয়ার সেন্টার হতে প্রতি শিশু ভর্তি বাবদ এককালীন ২৫০/- টাকা এবং মাসিক চঁাদা/ফি ৩০০/- টাকা গ্রহণ করা হয় যা সংশিষ্ট ডে-কেয়ার অফিসারগণ ট্রেজারী চালানের মাধ্যমে সরকারী কোষাগারে জমা দিয়ে থাকেন। প্রতি সেন্টারে ৫০ জন করে শিশু সেবা প্রদানের ব্যবস্থা রয়েছে। |
জেলা পর্যায়ে শ্রমজীবী মায়েদের শিশুদের জন্য দিবাযত্ন কেন্দ্র (১ম ও ২য় পর্যায়): |
জেলা পর্যায়ে শ্রমজীবী মায়েদের শিশুদের জন্য দিবাযত্ন কেন্দ্র (১ম ও ২য় পর্যায়) শিরোনামে জুলাই ২০০১ হতে জুন ২০০৮ মেয়াদে ১৪টি জেলা শহরে ১৪টি ডে-কেয়ার সেন্টার চালু করা হয়। |
সেন্টারসমূহ দিনাজপুর, বগুড়া, পাবনা, ময়মনসিংহ, গাজীপুরের টংগী, ঢাকার কামরাংগীরচর, নারায়নগঞ্জ, কুমিলা, মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল, কুষ্টিয়া, ফেনী, ফরিদপুর, ব্রাক্ষণবাড়ীয়া এবং যশোর। প্রকল্পটি জনবলসহ রাজস্ব বাজেটে স্থানান্তরিত হয়েছে এবং জনবলকে পদায়ন করা হয়েছে। প্রকল্প মেয়াদ শেষে সেন্টারগুলো সাময়িকভাবে বন্ধ থাকার পরে পুনরায় চালু করা হয়েছে,যা ২০১১-২০১২ অর্থ বছরে রাজস্ব বাজেট হতে পরিচালিত হচ্ছে। প্রতিটি কেন্দ্রের মাধ্যমে ৮০ জন শিশুকে সেবা প্রদান করা হয়ে থাকে। জেলা শহরে ডে-কেয়ার সেন্টারে প্রতি শিশুর মাসিক চাঁদা/ফি ৩০/- টাকা। |
সেবা: ডে-কেয়ার সেন্টার হতে শিশুদের দিবাকালীন যে সব সেবা প্রদান করা হয়ে থাকে সেগুলো হচ্ছেঃ শিশুদের পরিচ্ছন্ন রাখা, প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা, শিশুদের সুষম খাবার প্রদান, প্রাক-স্কুল শিক্ষা প্রদান, ইনডোর খেলাধুলা ও চিত্তবিনোদনের সুবিধা প্রদানের পাশাপাশি তাদের শিষ্টাচার, পরিবেশ ও স্বাস্থ্য সংক্রান্ত জ্ঞান প্রদান করা হয়ে থাকে এবং শিশুদেরকে মাতৃস্নেহে লালন পালন করা হয়ে থাকে। এছাড়া চিত্তবিনোদনের জন্য টিভি, ভিডিও চিত্র প্রদর্শনী করা হয় এবং বাংলাদেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সাথেও পরিচয় করিয়ে দেয়া হয়। |
বিভিন্ন দিবস উদ্যাপন: বিভিন্ন দিবস যথা- স্বাধীনতা ও বিজয় দিবস, মাতৃ-ভাষা ও শহীদ দিবস, আমর্ত্মজাতিক শিশু দিবসসহ নানা দিবসে শিশুদের অংশগ্রহণে নানা ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। শিশুরা নাচ-গান, কবিতা, আবৃত্তি, চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করে তাদের প্রতিভা বিকাশের সুযোগ পায় এখানে। |
শিশুদের চিত্তবিনোদন: ডে-কেয়ার সেন্টার সমুহে শিশুদের চিত্তবিনোদনের জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের আকর্ষণীয় খেলার সামগ্রী, টিভি, ডিভিডি ইত্যাদি এছাড়া বছরে একবার শিশুদের ও অভিভাবকদের অংশগ্রহণে বার্ষিক বনভোজনের ব্যবস্থা রয়েছে প্রকল্পে। এতে শিশুরা দিনভর বনভোজনসহ চিত্রাংকন, খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে তাদের প্রতিভা বিকাশের সুযোগ পায়। |
মাদার্স মিটিং ডে-কেয়ার সেন্টারের কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার লক্ষ্যে প্রতি মাসে মাদার্স মিটিং করা হয়। সেখানে খোলামেলা ভাবে তাদের সন্তানদের যত্ন নেয়ার বিষয়ে সেন্টারের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সাথে আলাপ-আলোচনা করেন এবং বিভিন্ন পরামর্শ প্রদান করেন। তাদের কোন অভিযোগ থাকলে সে বিষয়ে তারা কথা বলার সুযোগ পান। মাদার্স মিটিং-এ মায়েদেরকে স্বাস্থ্য ও পুষ্টি, শিক্ষা, স্যানিটেশন, পরিবার পরিকল্পনা, বাল্য বিবাহ, সামাজিক সচেতনতা ইত্যাদি বিষয়ে জ্ঞান দান করা হয়ে থাকে। তাদের মুল্যবান পরামর্শ বিবেচনায় এনে তা প্রতিপালনের চেষ্টা করা হয়। |
দু:স্থ মহিলা ও শিশু সাহায্য তহবিল |
দরিদ্র মহিলা ও শিশুদের কল্যাণের জন্য মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর এর মাধ্যমে ২০০২-০৩ অর্থ বছর হতেএ কার্যক্রম বাস্তবাঢিত হয়ে আসছে। এই খাতে প্রাপ্ত ২ কোটি টাকা এফডিআর এর মাধ্যমে জমা রাখা হয়েছে। এই এফডিআর এর লভ্যাংশ হতে অনুমোদিত নীতিমালার আলোকে সারা দেশের দু:স্থ মহিলা ও শিশুদের মাঝে সাহায্য বিতরণ করা হয়ে থাকে। |
ই-সার্ভিস কর্মসূচি |
সময়ের সাথে সাথে আইসিটির গুরুত্ব ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং পৃথিবীর আইসিটি বিহীন ভবিষ্যত চিন্তা করা অসম্ভব। মানব সমাজের উন্নয়ন আইসিটি সাথে নিবিড়ভাবে সম্পর্কযুক্ত। তাই মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের সকল কার্যক্রম অনলাইনে ই-সার্ভিসের আওতায় নিয়ে আসা এবং সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করা এ কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য |
মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের জেলা ও উপজেলা কার্যক্রমের মাধ্যমে নাগরিকগন যাতে স্বল্প সময়ে প্রকৃত সেবা পেতে পারে সো লক্ষ্যে অধিদপ্তরের সকল সার্ভিস অনলাইনের মাধ্যমে চালু করা। |
সকল তথ্যাদি জনগনের দোরগোড়ায় পোঁছে দেয়া ডিজিটাল বাংলাদের গড়ার মূল অঙ্গীকার। সরকারের এ অঙ্গীকার বাস্তবাায়নের জন্য মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের সকল কার্যক্রম ই-সার্ভিসের আওতায় নিয়ে আসা অত্যন্ত জরুরী। |
যথাযথ ইলেকট্রনিক পদ্ধতি এবং অন্যান্য মাধ্যম ব্যবহার কালে সরকারী পর্যায়ের যাবতীয় তথ্য জনগনের কছে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করার বিষয়ে আইসিটি নীতিমালায় ২০০৯ এ উল্লেখ আছে।যথাযথ ইলেকট্রনিক পদ্ধতি এবং অন্যান্য মাধ্যম ব্যবহার কালে সরকারী পর্যায়ের যাবতীয় তথ্য জনগনের কছে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করার বিষয়ে আইসিটি নীতিমালায় ২০০৯ এ উল্লেখ আছে।যথাযথ ইলেকট্রনিক পদ্ধতি এবং অন্যান্য মাধ্যম ব্যবহার কালে সরকারী পর্যায়ের যাবতীয় তথ্য জনগনের কছে পৌঁছানোর ব্যব¯া’া করার বিষয়ে আইসিটি নীতিমালায় ২০০৯ এ উল্লেখ আছে। |
মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের সদর কার্যালয়, বিভাগ ও জেলা/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্তকর্তার কার্যালয়ের তত্ত্বাবধানে কর্মসূচিটি বা¯তবায়ন করা হচ্ছে। |
তিনটি পর্যায়ে কার্যক্রমটি বাস্তবায়িত হচ্ছে। |
প্রথম বছর মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের সদর কার্যালয়, ৭টি বিভাগ ও ৬৪টি জেলার ই সার্ভিস চালু করা হচ্ছে। |
২য় বছর ৩৪৮টি উজেলায় এবং ৩য় বছর ১২৭টি উজেলায় ই-সার্ভিস কার্যক্রম সম্প্রসার করা হচ্ছে। |
সদর কার্যলয়, বিভাগ, জেলা/উপজেলা কার্যালয়ের কম্পিউটার অপারেটর/ কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হচ্ছে। |
বিদ্যমান কর্মসূচি সমূহের সফটওয়ার ডেভেলপ করা হচ্ছে। |
‡জেলা / উপজেলার সাথে অন-লাইনে তথ্য আদানপ্রদান করার জন্য ল্যাপটপ/মডেম সরবরাহ চলমান রয়েছে। |
কাজের সচ্ছতা নিশ্চিত করা এবং উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে মত বিনিময়ের জন্য নিজস্ব ব্লগ (h) চালু রয়েছে। |
অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়, জেলা এবং উপজেলা কার্যালয়ের সকল কর্মকর্তাদের জন্য অফিসিয়াল ই-মেইল একাউন্ট চালু করা হয়েছে। |