Wellcome to National Portal
মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৬ নভেম্বর ২০২২

এক নজরে কার্যক্রম

  • নারী উন্নয়ন ও সমতার লক্ষ্যে সাসটেইনেবল  ডেভেলপমেন্ট গোল (SDG) ও দারিদ্র্য বিমোচন কৌশলপত্রের  (NSAPR) আলোকে নারী উন্নয়ন নীতিমালা বাস্তবায়নকল্পে রাজস্ব ও উন্নয়ন কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা।
  • মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রালয়ের অধীন মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মাধ্যমে নারী উন্নয়নে গৃহীত সরকারি/বেসরকারি উদ্যোগ ও কার্যক্রমের সমন্বয় করা।
  • নারীবান্ধব আবাসিক/অনাবাসিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বৃত্তিমূলক ও ব্যবহারিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মহিলাদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা হচ্ছে।
  • ভিডব্লিউবি কর্মসূচি(পূর্বের ভিজিডি): বাংলাদেশ সরকারের সর্ববৃহৎ সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসুচি (Safety net programme) দুঃস্থ ও অসহায় এবং শারীরিকভাবে সক্ষম মহিলাদের উন্নয়ন স্থায়ীত্বের জন্য দুই বৎসর ব্যপি বা ২৪ মাস প্রতি নারী প্রতি মাসে ৩০ কেজি খাদ্যশস্য ও প্রশিক্ষণ পেয়ে থাকেন। ভিডব্লিউবি মোট সুবিধাভোগীর সংখ্যা প্রায় ১০,৪০,০০০ জন।
  • মা ও শিশু সহায়তা কর্মসূচি: মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ধীন মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়িত "দরিদ্র মায়ের জন্য মাতৃত্বকাল ভাতা" এবং "শহর অঞ্চলের ল্যাকটেটিং ভাতা" উন্নত সংস্করণ "মা ও শিশু সহায়তা কর্মসূচি"। জাতীয় সামাজিক নিরাপত্তা কৌশলের আওতায় ০ থেকে ৪ বছরের শিশুর পুষ্টিমান উন্নয়ন এবং বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের জন্য এই কর্মসূচী পরিকল্পনা করা হয়েছে। মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর সমগ্র বাংলাদেশে গ্রামীণ এলাকার দরিদ্র গর্ভবতী মায়েদের জন্য মাতৃত্বকালীন ভাতা এবং গর্ভবতী মা, কম আয়ের কর্মজীবী মায়ের গর্ভকালীন ০-৪ বছর বয়স পর্যন্ত স্বাস্থ্য ও পুষ্টির চাহিদা পূরণ এবং বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশে সহায়তার উদ্দেশ্যে পরিকল্পনা করা হয়েছে।উপকারভোগীরা প্রতিমাসে ৮০০ টাকা হারে ৩৬ মাস ভাতা প্রাপ্ত হন। বর্তমানে প্রায় ২০০,০০০ সুবিধাভোগী অন্তর্ভূক্তি হয়েছে এবং এই কর্মসূচি থেকে মাসিক সুবিধা পেয়েছে। 
  • মহিলাদের আত্ম-কর্মসংস্থানের জন্য ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম: বিভিন্ন বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত বিত্তহীন ও দরিদ্র মহিলাদের উৎপাদনমূখী কর্মকান্ডে সম্পৃক্তকরণের মাধ্যমে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে ক্ষুদ্রঋণ প্রদান করা হয়। ‘‘মহিলাদের আত্ম-কর্মসংস্থানের জন্য ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম’’ কর্মসূচিটি ২০০৩-০৪ হতে ২০২১-২০২২ অর্থ বছর পর্যন্ত দেশের ৬৪টি জেলার আওতাধীন ৪৮৯টি উপজেলায় বাস্তবায়িত হচ্ছে। 
  • নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ কর্মসূচি: ১৯৮৬ সালে নির্যাতনের শিকার নারীদের আইনগত পরামর্শ ও সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে ১ জন আইন কর্মকর্তার সম্বনয়ে  ৪টি পদ নিয়ে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ কার্যক্রম শুরু হয় যা পরবর্তীতে  জেলা ও উপজেলা মহিলা বিষয়ক  কর্মকর্তার কার্যালয়ে নারীর প্রতি সহিংসতা রোধসহ নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে  কমিটি গঠন এবং বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়।  ইউনিয়ন পর্যায়েও নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ  কমিটি গঠন করা হয়েছে।
  • ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার (ওসিসি): নারী নির্যাতন প্রতিরোধকল্পে মাল্টিসেক্টরাল প্রোগ্রামের অধীনে ৭টি বিভাগীয় শহরে অবস্থিত সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার (ওসিসি) স্থাপন করা হয়েছে। ওসিসি হতে নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুদের চিকিৎসা সহায়তা, আইনি সহায়তা, পুলিশি সহায়তা, ডিএনএ পরীক্ষা, মানসিক কাউন্সেলিং, আশ্রয় এবং সমাজের পুণর্বাসনের জন্য সহযোগিতা প্রদান করা হয়।
  •  নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে ন্যাশনাল হেল্পলাইন সেন্টার: নারী নির্যাতন প্রতিরোধে মাল্টিসেক্ট্রোরাল কার্যক্রমের মাধ্যমে হেল্পলাইনের ১০৯ নাম্বারে তাৎক্ষনিকভাবে আইনী সহায়তা প্রদান। যেকোন মোবাইল হতে ২৪ঘণ্টা এই নাম্বারে ফোন করে নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশু তাদের পরিবারের সদস্যসহ যে কেউ প্রয়োজনীয় সাহায্য পেতে পারেন।
  • স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সমিতি নিবন্ধন, নিয়ন্ত্রন ও অনুদান বিতরণ: স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সংগঠনসমূহের নিবন্ধন প্রদান ও তদারকিসহ তাদের মধ্যে বাৎসরিক অনুদান প্রদান করা হয়।
  • দরিদ্য স্বল্পশিক্ষিত বেকার মহিলাদের আয়বর্ধক প্রশিক্ষণ ( জেলা পর্যায়):  গ্রামীন দুঃস্থ মহিলাদের আত্মকর্মসংস্থানের লক্ষ্যে WTCবা মহিলা প্রশিক্ষন কেন্দ্রের মাধ্যমে স্থানীয় চাহিদার ভিত্তিতে বিভিন্নট্রেডে বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়ে থাকে।
  • চাকুরী বিনিয়োগ তথ্য কেন্দ্রঃ চাকুরি, বিনিয়োগ তথ্যকেন্দ্রের মাধ্যমে নিবন্ধিকৃত বেকার, শিক্ষিত, স্বল্পশিক্ষিত কিংবা  অদক্ষ চাকুরি প্রত্যাশী নারীদের চাকুরি সংক্রান্ত তথ্য সরবরাহ, চাকুরি প্রাপ্তিতে দক্ষতা বৃদ্ধি ও অগ্রাধিকার প্রাপ্তিতে সহায়তা করা।
  • বিক্রয় ও প্রদর্শণী কেন্দ্র (অঙ্গনা): দেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা নারী উদ্যোক্তা ও ক্ষুদ্র সংগঠনের উৎপাদিত পন্য ও সেবা, বিপণন ও বাজারজাত করণে সহায়তায় নারীবান্ধব উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রয়াস অঙ্গনা পরিচালিত হচ্ছে।

  • কর্মজীবী মহিলাদের জন্য মহিলা হোষ্টেলঃ কর্মজীবী নারীদের নিরাপদ আবাসন সুবিধা প্রদানের নিমিত্তে সারাদেশে ০৮টি মহিলা হোষ্টেল পরিচালনা করা হচ্ছে।কর্মজীবী মহিলা হোস্টেলসমূহ ঢাকা এর নীলক্ষেত, খিলগাঁও, মিরপুর-১, সাভারের বড় আশুলিয়া এবং চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা ও যশোর এ অবস্থিত। ০৮টি কর্মজীবী মহিলা হোস্টেলের মোট সিট সংখ্যা: ১৭৫৩টি। 
  • ডে-কেয়ার সেন্টারঃ কর্মজীবী ও শ্রমজীবী মায়েদের শিশুদের জন্য ঢাকাসহ সকল বিভাগীয় শহরে দিবাযত্ন কেন্দ্র পরিচালনা করা হচ্ছে। রাজস্ব বাজেটে মোট ৪৩টি শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র পরিচালিত হচ্ছে।ঢাকা শহরে ২৫টি ও ঢাকার বাইরে ১৮টি দিবাযত্ন কেন্দ্র। মধ্যবিত্ত শ্রেণির কর্মজীবী মায়েদের শিশুদের জন্য শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র ১০টি। নিম্নবিত্ত শ্রেণির কর্মজীবী মায়েদের শিশুদের জন্য শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র ৩৩টি।
  • ক্লাবে সংগঠিত করে সমাজের ইতিবাচক পরিবর্তনে কিশোর কিশোরীদের ক্ষমতায়ণ কর্মসূচি: পরিবার ও সমাজের সহায়ক পরিবেশে কিশোর –কিশোরীদের সমাজ পরিবর্তনের সক্রিয় এজেন্ট হিসাবে ক্ষমতায়ন করতে কিশোর – কিশোরী ক্লাব পরিচালনা ।বাল্যবিবাহ, যৌন হয়রানী রোধকল্পে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে কার্যক্রম চলমান রয়েছে। উপকারভোগী কিশোর কিশোরীর সংখ্যা প্রায় ১১৩৭০ জন।০৭ বিভাগের ০৭ জেলায় সকল উপজেলায় ৩৭৯টি ক্লাবের মাধ্যমে এ কর্মসূচি চলছে।
  • মহিলা, শিশু ও কিশোরী হেফাজতীদের নিরাপদ আবাসন কেন্দ্রঃ মহিলা , শিশু ও কিশোরী হেফাজতীদের নিরাপদ আশ্রয়ের  পাশাপাশি সকল প্রকার শারীরিক ও মানসিক চিকিৎসা এবং আইনগত সহায়তা সেবা প্রদান করা হয়। আদালত হতে প্রেরিত ১০০ জন হেফাজতীর ধারন ক্ষমতা এ কেন্দ্রের রয়েছে। তিন তলা বিশিষ্ট ডরমেটরী ভবনের ২য় ও তৃতীয় তলায় সর্বমোট ২০ টি রুমে ০৫ জন করে বর্তমানে মোট ১০০ জন হেফাজতী অবস্থানের সুযোগ রয়েছে। 
  • ই-সার্ভিস কর্মসূচ: মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের সকল কার্যক্রম ই-সার্ভিস কর্মসূচরি আওতায় নিয়ে আসা এবং সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে ‘‘মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের কার্যক্রম ই-সার্ভিসের আওতাভূক্তকরণ কর্মসূচ’ি’ নামে  একটি কর্মসূচি নেয়া হয়েছে। 
  • জয়িতা-হালুয়াঘাট ঃ ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট উপজেলা পরিষদে বিদ্যমান মহিলা বিপণনী কেন্দ্রের ভৌত অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও হালুয়া ঘাটের নারী উদ্যোক্তাদের সমিতির মাধ্যমে সংগঠিত করে তাদের উৎপাদিত পণ্য বিপণন ব্যবস্থা শক্তিশালীকরণ।
  • মহিলা সহায়তা কেন্দ্র ঃ মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহিলা সহায়তা কর্মসূচির অধীনে নির্যাতনের শিকার, অসহায়, দুঃস্থ নারীদের আইনী সহায়তা প্রদানের জন্য বিভাগীয় পর্যায়ে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেল এবং নির্যাতিত নারীদের সাময়িক অবস্থানের জন্য আবাসন কেন্দ্র স্থাপন করা হয়। প্রতিরোধ সেলে নির্যাতনের শিকার নারীদের অভিযোগ গ্রহণ, কাউন্সেলিং এর মাধ্যমে বিরোধ নিষ্পত্তি, দেনমোহর,স্ত্রীর ভরণ-পোষণ, খোরপোষ ও সন্তানের ভরণ-পোষণ আদায় করা হয়।
  • ট্রেনিং ফর ডিজএডভানটেজ ওমেন অন রেডিমেড গার্মেন্টস (আরএমজি) জিরানী, গাজীপুরঃ শহীদ শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মহিলা প্রশিক্ষণ একাডেমী, জিরানী, গাজীপুরে ১০০(একশত)জন প্রশিক্ষণার্থীর আবাসন সুবিধা আছে। কম্পিউটার, টেইলরিং, ব্ল¬ক ওবাটিক, বিউটিফিকেশন, মোবাইল ফোন সার্ভিসিং ট্রেডে মহিলারা প্রশিক্ষণরে সুযোগ পাচ্ছেন। মোট প্রকল্প ব্যয় ২০৬.০০ লক্ষ টাকা।
  • ন্যাশনাল ট্রমা কাউন্সেলিং সেন্টারঃ নির্যাতিত নারীদের মানসিক স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করার লক্ষ্যে নারী নির্যাতন প্রতিরোধকল্পে মাল্টিসেক্টরাল প্রোগ্রামের উদ্যোগে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরে ন্যাশনাল ট্রমা কাউন্সেলিং সেন্টার প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এ সেন্টারে সহিংসতার শিকার নারীদের জন্য বিনামূল্যে মনো-সামাজিক কাউন্সেলিং সেবা প্রদান করা হচ্ছে।
  • শহীদ শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মহিলা প্রশিক্ষণ একাডেমী, জিরানী, গাজীপুর: জিরানী গাজীপুরে অবস্থিত ‘শহীদ শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মহিলা প্রশিক্ষণ একাডেমী’ ১৮-৩৫ বৎসর বয়সী মহিলা প্রশিক্ষণার্থীদের আধুনিক গার্মেন্টস টেইলারিং, বিউটিফিকেশন, মোবাইল সার্ভিসিং ও বেসিক কম্পিউটার বিষয়ে ৬ মাস মেয়াদে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়ে থাকে । প্রশিক্ষণার্থীদের বিনামূল্যে  হোস্টেলে অবস্থান, খাবারের  সুব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া মাসিক ৩০০/= টাকা হারে ভাতা প্রদান করা হয়।
  • বেগম  রোকেয়া প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, ময়মনসিংহ: এই প্রতিষ্ঠান ১৯৯৫ সাল থেকে নিরাপদ আবাসিক পরিবেশে ৩ মাস মেয়াদী প্রশিক্ষণ কোর্সে ৫০ জন করে ৪টি ব্যাচে বছরে মোট ২০০ জন মহিলাকে আধুনিক পদ্ধতিতে হাউজ কিপিং এন্ড কেয়ার গিভিং এবং বিউটিফিকেশন কোর্সে তাত্বিক ও হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে দক্ষ জনশক্তিরূপে গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। হাউজ কিপিং  এন্ড কেয়ার গিভিনং  ট্রেডের  ২৫ বছরের অধিক বয়সের প্রমিক্ষিত মহিলারা সরকারী প্রতিষ্ঠান বোয়েসেল  এর মাধ্যমে  স্বল্প খরচে বিদেশে  চাকুরী  নিয়ে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে।এ ছাড়া পরিবার পরিকল্পনা, নারী নির্যাতন প্রতিরোধ,  প্রাথমিক স্বাস্থ্য  পরিচর্যা ও মহিলাদের আইনগত অধিকার বিষয়ে প্রশিক্ষণার্থীদের  সচেতন করা হয়ে থাকে।
  • মহিলা কৃষি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, জিরাবো, সাভার, ঢাকা : প্রশিক্ষনার্থীরা এখানে  নিরাপদ আবাসন সুবিধায় হাতে কলমে নারী বান্ধব পরিবেশে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে থাকে। প্রতি বছরে ৩ হতে ৪ জন প্রশিক্ষণাথী জাপান সরকারের অনুদানে জাপানে উন্নত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে থাকে।
  • মহিলা হস্তশিল্প ও কৃষি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, রাজশাহী: রাজশাহী অঞ্চলে অবস্থানরত নারীদের দক্ষতা উন্নয়ন কল্পে আধুনিক গার্মেন্টস, হাউজ কিপিং ও কেয়ার  গিভার এবং কম্পিউটার প্রশিক্ষণ বিষয়ে তিন মাস মেয়াদে প্রশিক্ষণ প্রদানের আবাসিক সুব্যবস্থা রয়েছে। < > কৃষি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, বাগেরহাট: দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের প্রশিক্ষনার্থীরা এখানে নিরাপদ আবাসন সুবিধায় হাতে কলমে নারী বান্ধব পরিবেশে আধুনিক গার্মেন্টস, কম্পিউটার ও মধুচাষ বিষয়ে ২২৫ জনকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।
  • মহিলা হস্তশিল্প ও কৃষি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, দিনাজপুর: স¦ল্প শিক্ষিত এবং শিক্ষিত নারীদের আধুনিক গার্মেন্টস, কম্পিউটার ও দর্জি বিজ্ঞান কোর্সে ৩ মাস মেয়াদে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হচ্ছে।
  • মা ফাতেমা  (রা:) মহিলা প্রশিক্ষণ ও উন্নয়ন কমপ্লেক্স, সারিয়াকান্দি, বগুড়া: এ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে নিরাপদ আবাসিক সুবিধায় আধুনিক গার্মেন্টস, বেকারী এন্ড পেষ্ট্রি ও টেইলারিং কোর্সে ৩ মাস মেয়াদে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়ে থাকে।


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon